রকাহোলিক

মূল: বিল ফ্ল্যানাগ্যান, ভাষান্তর: আকিল আশরাফ

রক্যানরোলের কি দম ফুরাইলে, নাকি জাস্ট বয়স হইসে?

মিউজিক লিজেন্ডগো লাইগা এই বছরটাআসলেই কুফা ছিলো। প্রথমে ডেভিড বাউয়ি, প্লেন ফ্রে এবং মাউরিস হোয়াইট। তারপরে প্রিন্স আর জর্জ মার্টিন। আর অতি সাম্প্রতিক সময়ে লিওনার্ড কোহেন এবং লিওন রাসেল । রকের বয়স হইসে-এইটা আমাগো মানতেই হইবো। লিটল রিচার্ড, জিমি হেন্ডরিজ, কার্ট কোবেইন কিংবা অন্যান্য লিজেন্ডগো মিউজিক সময়ের স্রোতে অডিয়েন্সগোর ভিত্রে ‘থামাইন’ যেসব রক্যানরোল ফ্যানের জন্ম দিয়েছিলো তেমনটা এহন আর দেখা যাইতেসে না। এহনে বিষয়টা দাঁড়াইসে, ঘাটের মড়ার কানে কানে গিয়া কওয়ার মতো, মিয়া তুমি কিন্তু মারা যাইতেসো! আর হ্যাঁ, ঘটনা কিন্তু সত্য। মাগার এসব হুনতে চায় ক্যাডা? শ্যাষ রাইতে পার্টি পণ্ড কইরা কোনো লাভ আসে?

রক মিউজিকের কোর অডিয়েলরা জন্ম নিসিলো ৫০ আর ৬০ দশকে। বলা যায়, সে ভালোই আয়ু পাইসে। ‘দ্য এড সুলিভান শোতে এলভিস (প্রিসলির) হাজির হওনের ষাইট বছর পার কইরাও, রক কনসার্টগুলা এহন আগের তুলনায় বেশি ট্যাকা কামাইতেসে।

ক্যালিফোর্নিয়ার ইন্ডিঙতে গত মাসের ডেজার্ট ট্রিপ ফেস্টিভ্যালে সিক্সটিচ্ছের ছয়জন রক লিজেন্ড বব ডিলান, দ্য রোলিং স্টোন্স, নেইল ইয়ং, পল ম্যাকার্টনি, দ্য হু আর রজার ওয়াটার্সরে এক জায়গায় করা হয়েসিলো। দুই দিনের এই উইকেন্ড শো’তে কমসেকম দেড় লাখ টিকেট বেচা হইসে।

ডেজার্ট টিপ কনসার্টের পোস্টার

এই হেডলাইনার্সগো (ডেজার্ট ট্রিপের) জন্ম হইসিলো ৪০ এর দশকে। কিন্তু কনসার্টে প্রায় সব বয়সের অডিয়েন্সই ছিলো। কুঁচকানো চামড়ার হিপ্পি খেইকা শুরু কইরা জোয়ান পরিবারগুলা ছিলো কলেজ গোয়িং ব্যাকপ্যাকার্স, সাদা চুলের ফ্যানি প্যাকার্স আর ঘুমে টালমাতাল চোখের সিদ্ধ প্যাকাররা। এদের মইধ্যে অনেকেরই হয়তো বিটলসরে দেখার বা উডস্টকে যাওনের সৌভাগ্য হয় নাই। কিন্তুক, এবার ঠিকই সময়মতো (টিকেটের দাম অনুযায়ী) আরামের সিট, ওয়াইন ভেন্ডর, শেফগো রান্ধা ভালাবুরা খানা আর ডিসেন্ট সব রেস্টরুমের দখল নিয়া নিসে তারা। ১৯৭৩ সনের ওয়াটকিন প্লেন রক ফেস্টিভ্যালে আমি প্যাকের মইধ্যে নিজের লাইগা ঘুমানের একটা জায়গা বাইর কইরা ওয়েট করতেসিলাম কহন দ্য ব্যান্ড, দ্য গ্রেটফুল ডেড আর অলম্যান ব্রাদার্স স্টেইজে উঠবো। আহারে, সেই সব দিন কই ফালায়া আইসি। এহন যে ইমপ্রুভমেন্ট দেখতেসি তাতে আমি খুব খুশি।

ইন্টারনেট হইতে প্রাপ্ত ওয়াটকিন গোন রক ফেস্টিভাল

কিন্তু রেকর্ড বিক্রি কি বাড়সে? খুব বেশি না। রেকর্ডের ব্যবসা যে এক অ্যাডেল বাদে সবার জন্যই বাম্প হইয়া উইড়া যাইতেসে, সেইটা কিন্তুক ঠিকই বুঝা যাইতেসে। টপ ৪০টা রেডিও যারা সবসময়ই ডেডিকেটেডলি টিনএজারগো লগে থাকে, এহন পোস্ট-রক, পপ আর হিপ হপের লাইগা নিজেগো জান কোরবান করতেসে। হেরলাইগাই কই, ২০১৬ সনে রক আর টিনএজ মিউজিক নাই।

এইটিজের শুরুতে জ্যাজ মিউজিক যে অবস্থায় ছিলো রক মিউজিকের এহন ঠিক সেই অবস্থা। জ্যাজের ফর্ম প্রায় সবসময়ই বলা যায় ফিক্সড।

১৯২০-এর সেই লুইস আর্মস্ট্রং থেইকা ৩০-এর ডিউক এলিংটন এরপর ৫০-এর চার্লি পার্কার আর ৬০-এর মাইল্স ডেভিস, জ্যাজ কোনো রকমের দুঃশ্চিন্তা ছাড়াই চরম গতিতে আগাইসে।

এইটিজের শুরুতে জ্যাজ কিছুটা স্লো হইয়া আসায়, পিছন ফিরা দ্যাখাটা জরুরি হইয়া পড়ে। সেই সময় ট্রাম্পেটার কম্পোজার উইংটন মার্সেলিস, ডেভিস আর পার্কারের ফেইলা দেয়া সব স্ট্যাইলগুলারে সামনে আইনা প্রমাণ করলো যে, এখনো কতো কিছু এজপ্লোর করনের বাকি আছে।

এরপরই জ্যাজ সোজা লিংকন সেন্টারে চইলা আসলো। এহানে আইসা এক ধরনের রেপার্টরি প্রতিষ্ঠা কইরা সে ‘আমেরিকার শাস্ত্রীয় সঙ্গীত’ হিসেবে নিজের জায়গা পোক্ত কইরা ফেললো। এরপর থেইকা জ্যাজ আর নতুন কোনো পপুলার ফর্মও তৈরি করে নাই; নতুন কোনো বিতর্কেরও জন্ম দেয় নাই।

এহন এমনই এক স্টেইজে রক নিজেরে দেখতেসে, যেখানে পুরান দিনের জ্ঞান-গরিমার প্রতিফলন ঘটতেসে। রকস্টারগো স্মৃতি এহন রমরমা এক ব্যবসার নাম সাহিত্যে নোবেল পাওয়া বব ডিলানের ২০০৪ সনে প্রকাশ হওয়া ‘ক্রনিকলস: ভলিউম ওয়ান সেইটারই সাক্ষাৎ প্রমাণ। এই শরতে, ব্রুস স্প্রিংসটিন, দ্য ব্যান্ডের রবি রবার্টসন, দ্য হি সেইড-শি সেইড আর বিচ বয়েজ-এর ব্রায়ান উইলসন, মাইক লাভ; এরাও বিশাল বিশাল স পাবলিক লাইভে আসার কথা ভাবতেসে।

অক্টোবরের ডেজার্ট টিপ কনসার্টে মিক জ্যাগার

আমরা যদ্দুর জানি, রক্যানরোল মিড ফিফটিচ্ছে এই নামধারণ করসে। ডিপ সাউথের ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট মিউজিক স্টাইল-বুজ, কান্ট্রি আর আর্লি আরঅ্যান্ডবি’র মিশেলে তার জন্ম হইসে ।

তহন সদ্য আবিষ্কৃত ইলেকট্রিক গিটার হর্ন সেকশনের রিপ্লেসমেন্টে চইলা আসলো। গীতিকাররাই সাধারণত তহন পারফর্ম করতো। বলা যায়, তাদের মইধ্যে একধরনের অনেস্টি ছিলো, আত্মজীবনীমূলক আর তাবত নির্জলা সত্য (সেসব শব্দই ইউজ করা, যেগুলা বিবেকের তলোয়ারের লাহান ধারাইল্লা) রক মিউজিশিয়ানগোরে এন্টারটেইনারের চাইতেও বেশি মাত্রায় আর্টিস্ট কইরা তুলসিলো ।

এইটিজে এমটিভি আর কম্প্যাক্ট ডিস্ক (সিডি) আইসা রক মিউজিকের মেজাজ আরো ফুরফুরা কইরা তোলে। কিন্তু, অলরেডি তার মইধ্যে মাঝবয়সের ছাপ দেখা যাইতেসিলো। রক মিউজিক হলিউড মুভি আর টিভি কমার্শিয়ালের সাউন্ডট্র্যাক হইয়া উঠলো। একই সাথে পাল্লা দিয়া র্যাপ মিউজিকও তহন মেইনস্ট্রিমে রক মিউজিকের এই ডমিনেশনরে চ্যালেঞ্জ ছুঁইড়া মারলো ।

আর্জি নাইন্টিজে নির্ভানা, পার্ল জ্যাম সহকারে অন্যান্য গ্রাঞ্জ ব্যান্ডগুলার সংক্ষিপ্ত এক রেভ্যুলুশন শ্যাষ হইতে না হইতেই দ্যাখা গেলো, রক ব্র্যান্ডগুলা নতুন কিছু আবিষ্কারের চাইতে পুরানা বিষয়ে মইজা থাকনেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেসে। নতুন জনপ্রিয় রক ব্যান্ডগুলার মইধ্যে বিলাড্ড পুরানা ব্যান্ডগুলার মতোন সাউন্ড করার প্রবণতা লক্ষ্য করা যাইতেসে। বিটলসের ‘আই ওয়ানা হোল্ড ইউর হ্যান্ড’ এর মতো টিন পপ থেইক্কা তিন বছরের মাথায় ফাল মাইরা ‘স্ট্রবেরি ফিন্ডস ফরএভার’ এর মতন এক্সপেরিমেন্টাল নিয়া হাজিরা দেওনের দিন আসলেই ফুরাইসে।

Rock & Roll is here to stay — Neil Young

অবশ্য এহনো কিছু রক মিউজিশিয়ান ফর্মের সীমানা ভাঙার চেষ্টায় ব্যস্ত আছে। বিয়র্ক কিংবা পি. জে. হার্ভে, ফলোয়ারগো সামনে প্রত্যেকটা অ্যালবামেই নতুন আঙ্গিকে হাজির হইতেসে। তাগো বাজনার ম‍ইধ্যেও ভাঙাগড়া জারি রাখসে-কিন্তু সেইটা মোটেও রঙ্গমঞ্চ ভরানের মতোন না । সেভেন্টিজ বা এইটিজের সেকেন্ড গ্রেডের ব্যান্ডগুলার অবস্থাও এরচে’ ভালো ছিলো। যেইসব মিউজিশিয়ান রক মিউজিকরে এহনো আগায়ে নিতে চাইতেসে হ্যাগোরে মোটেও মেইনস্ট্রিম বলা যায় না। তাছাড়া, পুরান ধ্যান-ধারণারে চ্যালেঞ্জ করার মতো খুব বেশি কাজ এহন সেইভাবে হইতেসেও না ।

এইটা ভাইবা নেয়াই যায়, অ্যানি ক্লার্ক যে মার্গের অরিজিনাল, থিয়েট্রিক্যাল আর ভয়াবহ গিটারশ্রেডার মিউজিশিয়ান (সে সেইন্ট ভিনসেন্ট নামে পারফর্ম কইরা থাকে) একজন সুপার স্টার হইলেও হইতে পারতো, যদি সে ১৯৬৬-১৯৯৪ সনের মইধ্যে মিউজিক সিনে আইতো। ২০১৬ সনে আইসা, সে অনেকটা ইয়ং জ্যাজ পাওয়ার হাউজ কামাসি ওয়াশিংটনের মতন কিছু কাস্ট ফলোয়ার লইয়্যা ক্রিটিকগোর নয়নের মণি হইয়া বইসে।

যদি রক মিউজিকরে আসলেই থিতু হইতে হয়, তাইলে হ্যার ধ্বংসাত্মক জায়গাটা নিবো ক্যাডায়? মিলিয়নের উপ্রে হিপহপ ফ্যান ওয়েট করতেসে কেনড্রিক ল্যামার, বিয়ন্সে আর ক্যানি ওয়েস্টরা হ্যাগো লাইগা নেষ্ট কি জানি কি সারপ্রাইজ নিয়া আসে! হিপহপ ফ্যানরা এহনো ইনোভেটিভ সবকিছুরে স্বীকৃতি দিয়া যাইতেসে। হিপহপ রকের কাসে ম্যালা কিছু শিখসে এইটা সত্য, কিন্তুক রকের মতো স্ব-আরোপিত বেড়াজালে সে কহনোই নিজেরে জড়ায় নাই। হিপহপ গানের একাধিক রাইটার থাকে কিন্তু, ইন্সট্রুমেন্টাল সলোইস্টগোরে সে কহনোই গোরিফাই করে না। তাছাড়া, হিপহপ স্টারগো ব্যবসার প্রতিও কহনো উদাসীনতার ভাব দেহা যায় নাই । ডেজার্ট ট্রিপের স্টারগো এহন বয়স যতো, লেট এইটিজে ফ্রাঙ্ক সিনাত্রার বয়স অমনই (৭০) ছিলো। সেই সময়ে তার কনসার্টে দাঁড়ায়া, এক সাদা চুলের ভদ্রমহিলা (যে কিনা বয়সকালে একজন ববি সক্সার ছিলো) চিৎকার কইরা কইলো, ‘ফ্রাঙ্কি ইউ স্টিল গট ইট’। সিনাত্রা সেই টিন আইডল, যে নিজের অডিয়েন্সগোর লগেই বড় হইসে, বুড়াও হইসে ।

পপুলার মিউজিক আসলে এইভাবেই কাম করে। আমাগো কম বয়সে আমরা কোনো না কোনো এক গায়কের প্রেমে পইড়া যাই আর তাগো সেরা কাজগুলা সারাজীবন আমাগোরে জড়ায়া রাখে। ‘লাস্ট নাইট হোয়েন উই ওয়্যার ইয়ং’ এবং ‘অটাম অভ মাই ইয়ার্স‘ এই সমস্ত লিরিক গায়াই সিনাত্রা হ্যার মাঝবয়স পার করসে। ডিলানও হ্যার ৫০ বছর বয়সে গাইসে, ‘ইটস নট ডার্ক ইয়েট, বাট ইটস গেটিং দেয়ার।’

Music, Rock and Roll music especially, is such a generational thing. Each generation must have their own music, I had my own in my generation, you have yours, everyone I know has their own generation Ronnie James Dio

আমি আমার ২০ বছর থেইকা ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত একজন রক জার্নালিস্ট এবং ৪০ থেইকা ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত এমটিভির মিউজিক শো’র প্রডিউস ছিলাম। তাই ফ্রন্ট সিটে বইসাই আমি এর ( রক মিউজিকের) সেরাটা দেখসি। রক মিউজিক আমার জেনারেশনের সঙ্গী ছিলো বইলাই আমার ধারণা আর আমার বাচ্চারা নিজেগো লাইগা অন্য কিছু না কিছু খুঁইজ্জা নিবো বইলাই আমার বিশ্বাস। আমার দুই মাইয়ার জন্ম ৮৭ আর ‘৮৮ সনে; যেমনটা আমি ভাবসিলাম ঠিক তেমন কইরাই হ্যারা একের পর এক স্পাইসি গার্ল থেইক্কা ডেসটিনি’স চাইন্ড তারপরে ফিফটি সেন্ট হইয়া ডেক-তাগোর জেনারেশনের ভয়েস খুঁইজা নিসে।

কিন্তুক আমার পোলা, যার জন্ম ১৯৯৪ সনে আমারে পুরাই চমকায়া দিসে। সে আর তার বন্ধুরা পোস্ট-এমটিভি, পোস্ট টপ ৪০ রেডিও জেনারেশন । এযাবৎকালে যতো ধরণের মিউজিক হইসে তার সবগুলাই ওগো কম্পিউটারে, আঙুলের আগায় রইসে। জনরা বা ক্রোনোলজির বাউন্ডারি ক্রস হইলো কি হইলো না এই বিষয়ে ভাগোর কোনো মাথাব্যথাই নাই । টিম পেটি তাগোরে নিয়া যাইতেসে দ্য বার্ডস হইয়া এভার্নি ব্রাদার্সের কাছে। “দ্য রক ব্যান্ড গেম’ স্টেপিং স্টোনের মতো তাগোরে সান্ত্বনা থেইকা জ্যাঙ্গো রেইনআর্টের কাছে পৌঁছানোর দুয়ার খুইলা দিসে।

যখন আমার পোলা টিনএজার ছিলো, সে টেনিসির বোন্নার ফেস্টিভ্যালে বাফেলো স্প্রিংফিল্ড রিইউনিয়ন দেখতে গেসিলো আর নিউ অরলিন্সে গেসিলো স্টিভ ওয়ান্ডাররে দেখতে। সে মারা যাওনের আগেই প্রিল, কোহেন, লিভন হেল্ম, মোজ অ্যালিসন এবং অ্যালেন টাউসেইন্ট এর সাক্ষাৎ পাইসে। আর এই সেপ্টেম্বরের উনিশ তারিখ যখন বাইশে পড়লো, তহন তার বাকেট লিস্টের সবচেয়ে বড় রিমেইনিং হিরোর নামের পাশে ক্রস দিলো, কারণ সে ফাইনালি টম ওয়েইটরে দেখার সুযোগ পাইসে!

রক্যানরোল এহন আসলে বুঢ়াগো মাল। অন্যান্য স্থায়ী মিউজিকের মতন যারা শুনতে চায় রক্যানরোল অভিয়াসলি সেইসব ইয়ংদের পাশেও আছে, থাকবে সবসময়।

ডেজার্ট টিপে আসা দর্শকগো উল্লাস

যদি আইজ থেইক্কা ২০ বছর পর, মাঝবয়সী হিপহপ ফ্যানরা ক্যালিফোর্নিয়া মরুভূমির ভিত্রে দিয়া ড্রাইভ কইরা ধূসর চুলের জে-জি আর টাক মাথার এমিনেমরে দেখতে চইলা আসে তাইলে কী হইবো চিন্তা করেন? ঠিক যেমন বিটলসের পিপ আওয়ারে, ফ্রাঙ্ক সিনাত্রা গান গাইসিলো ‘দ্যাটস লাইফ!” যেসব লোক বুড়া হওনের আগেই মরতে চায়, তাগো আদতে ভালোটা কি সেটা বুঝার বয়সই হয় নাই !

[দ্য নিউইয়র্ক টাইমের সানডে রিভিউ অপিনিয়ন অংশে ১৯ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে প্রকাশিত ‘Is Rock ‘n’ Roll Dead, or Just Old?’ লেখা থেকে অনুবাদকৃত। লেখক বিল ফ্ল্যানাগ্যান, ‘সিবিএস নিউজ সানডে মর্নি’ এর একজন কন্ট্রিবিউটর এবং সিরিয়াস এক্সএম রেডিওর ‘রিটেন ইন মাই সোল’ প্রোগ্রামের হোস্ট । ]